[ad_1]
নেস্লে বাংলাদেশের হেড অব লিগ্যাল দেবব্রত রায় চৌধুরী বলেন, ‘২০২২ সালে আমরা হয়তো ২৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করলাম। তখনকর করহার দেখেই বিনিয়োগ পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু দুই বছর পর করহার পরিবর্তন হওয়ায় আমাদের পরবর্তী বিনিয়োগ বাদ দিতে হয়েছে। এতে কর্মসংস্থান ও রাজস্বে ক্ষতি হয়েছে।’
লাফার্জ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইকবাল চৌধুরী মনে করেন, রাজস্ব–সংক্রান্ত আপিলাত ট্রাইব্যুনাল নিজেই রাজস্ব আদায়কারী হয়ে গেছে। তারা যেন রাজস্ব আদায় করার পক্ষে কথা বলে। তিনি আরও বলেন, কর কর্মকর্তারা মনে করেন, ‘আমরা কর ফাঁকি দিতে এসেছি। এই মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।’
ব্র্যাক ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) সৈয়দ আবদুল মোমেন বলেন, সব দেশই নতুন উদ্যোক্তাদের কর অবকাশ সুবিধা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশে এমন ব্যবস্থা নেই।
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন এসএমএসি অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের পরিচালক জেরিন মাহমুদ, ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা প্রমুখ।
[ad_2]
Source link