[ad_1]
সোলায়মান বলেন, গত শনিবার দুপুরে ঘরের চালায় কিছু একটা পড়ার শব্দ পান তাঁর স্ত্রী। এতে কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে বাইরে যান। গিয়ে দেখেন শকুনটি জবুথবু অবস্থায় পড়ে আছে। শকুনটি দেখে তাঁর স্ত্রী কিছুটা ভয় পেয়ে তাঁকে ফোন করেন। তিনি দ্রুত বাড়িতে এসে দেখেন, অসুস্থ শকুনটি ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছে না। এরপর তিনি কাছে গেলেও শকুনটি তাঁকে ঠোকর দেয়নি। পরে শকুনটিকে ধরে তিনি বসতঘরের পাশে একটি ঘরে রেখে বন বিভাগকে খবর দেন। পরে বন বিভাগের লোকজন শকুনটিকে পানি ও মুরগি খেতে দেওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর থেকে তিনি নিয়মিত খাবার, পানি এবং শুশ্রূষা দিয়ে যাচ্ছেন।
শকুনটিকে শুশ্রূষা দেওয়ার চিন্তা কীভাবে এল? এমন প্রশ্নে সোলায়মান বলেন, ‘প্রাণীদের প্রতি এমনিতেই আমার মমতা বেশি। মুরব্বিদের কাছে শুনেছি, আগে আমাদের দেশে অসংখ্য শকুন ছিল। এখন তা নেই। লোকমুখে শুনেছি, শকুন খুব উপকারী প্রাণী। তাই এটিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য চেষ্টা করছি, যাতে শকুন আবার আমাদের দেশে ফিরে আসে।’
[ad_2]
Source link