[ad_1]
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের আধেয়, অর্থনীতি ও এক্সেসের স্কোর শক্তিশালী দিককে তুলে ধরে। তবে ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি, শাসনকাঠামো, অন্তর্ভুক্তি, জীবনযাপনের মান, ব্যক্তিসত্তা, আস্থা, এসডিজির অবদান, নীতি ও ব্যবসা বাংলাদেশে বেশ পিছিয়ে। সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে নীতি ও ব্যবসা।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশের অবস্থা বোঝাতে আরও নির্ণায়কের মান উঠেছে এনআরআই প্রতিবেদনে। এতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য ভালো দিকগুলো হচ্ছে—ইন্টারনেট গ্রাহক বাড়ানো, সাশ্রয়ী মূল্য ও পরিবেশবান্ধব জ্বালানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বৈজ্ঞানিক প্রকাশনা, পছন্দের জীবন বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা, আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ, মোবাইল ইন্টারনেট ট্রাফিক, ডিজিটাল লেনদেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের দুর্বল দিকগুলো হচ্ছে—এআইভিত্তিক উদ্যোগে বিনিয়োগ, ই–কমার্স আইন, ইন্টারনেট ব্যবহারে লিঙ্গবৈষম্য, প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, আইসিটি নিয়ন্ত্রক পরিবেশ, ইন্টারনেটে কেনাকাটা, আর্থিক অ্যাকাউন্টে অনলাইন সুবিধা, নিয়ন্ত্রণ কাঠামোর মান ও নারীর অর্থনৈতিক সুবিধা। পাবলিক ক্লাউড কম্পিউটিং মার্কেটের আকার, উচ্চশিক্ষায় গবেষণা ও উন্নয়নের ব্যয়েও বাংলাদেশ দুর্বল অবস্থানে।
[ad_2]
Source link