[ad_1]
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁদের তেমন কিছু করার ছিল না। কলকাঠি নাড়ানো হয়েছে অন্য জায়গা থেকে। তখন রাষ্ট্র মূলত পুলিশি রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছিল, পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার কারণে এমন নির্বাচন হয়েছে। পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কোনো কথা শোনেনি। তখনকার মাঠপর্যায়ের কয়েকজন কর্মকর্তা তাঁদের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের প্রতিবাদ করার কোনো সুযোগ ছিল না। একমাত্র পথ ছিল পদত্যাগ করা।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, মতবিনিময় সভায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো বিকল্প নেই। পরবর্তী নির্বাচনের জন্য আন্তবাহিনীগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে আরও শক্ত অবস্থান নিতে হবে।
গতকালের মতবিনিময় সভায় প্রার্থীদের হলফনামার তথ্য যাচাই–বাছাইয়ের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য মীর নাদিয়া নিভিন। তিনি জানান, প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেন, হলফনামার বিষয়টি আরও ভালোভাবে যাচাই করা সম্ভব। এ জন্য এনবিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতা–সমন্বয় লাগবে। নির্বাচনের তফসিলে যাচাই–বাছাইয়ের সময় বাড়ানোর কথাও বলেছেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
[ad_2]
Source link