[ad_1]
ট্রাম্প যদি সামান্য ব্যবধানেও হোয়াইট হাউস জিতে নেন, তার প্রভাবে সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদ দুটিই রিপাবলিকানদের কবজায় যাওয়ার সম্ভাবনা একদম উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অন্য কথায়, সে ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রক্ষমতার প্রতিটি কেন্দ্রেই রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ হতে পারে। আর এটি হবে ট্রাম্পের ‘ট্রাইফ্যাক্টা’।
এখানেই ভয়। এই ট্রাইফ্যাক্টার প্রভাবে ট্রাম্পকে ঠেকানোর আর কেউ থাকবে না। এমনকি শেষ আশা যে সুপ্রিম কোর্ট, সেখানেও তাঁর সমর্থকে ঠাসা। ট্রাম্প ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন, তিনি এক দিনের জন্য হলেও ‘ডিক্টেটর’ হতে চান। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন এবং সব বিরুদ্ধতা ঠেকাতে প্রয়োজনে সামরিক বাহিনী ব্যবহার করবে, এমন কথাও তিনি বলেছেন। মুখে বলেননি কিন্তু আমরা অনুমান করতে পারি, নির্বাচিত হলে প্রথম দিনই তাঁর বিরুদ্ধে এখনো বহাল রয়েছে, এমন সব মামলা তিনি খালাসের নির্দেশ দেবেন। পাশাপাশি মামলা ঠুকবেন সেই সব ডেমোক্র্যাটের বিরুদ্ধে, যাঁরা তাঁর অভিশংসনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
একজন ভাষ্যকার এমন সম্ভাব্য চিত্রকে ‘অভাবনীয় এক গজব’ বলে বর্ণনা করেছেন। এই গজব ঠেকানোর একটাই পথ—ব্যালটে ট্রাম্প ও তাঁর দলকে পরাস্ত করা।
[ad_2]
Source link