[ad_1]
উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, ‘ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এর গ্রাফিতিগুলো। আমি আমাদের দেশের যে প্রান্তেই যাই, দেখি, দেয়ালজুড়ে রয়েছে এই গ্রাফিতিগুলো। আমার মনে হয়েছে, ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাগুলো এই গ্রাফিতিগুলোতে ভাষা পেয়েছে। আমি যখন এই গ্রাফিতিগুলো দেখি, তখন আমার মনে এই প্রশ্নের উদয় হয়, আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি আমরা কি সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণে যথেষ্ট করছি? আমি লক্ষ করছি, এখন দার্শনিকেরা দুনিয়া পাল্টানোর কাজে যুক্ত হয়েছেন। আমরা কি আশা করতে পারি, প্লেটোর আকাঙ্ক্ষার দার্শনিকের মতো একজন দার্শনিক পাব?’
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের সময় আমরা দল-মতনির্বিশেষে সবাই একত্র হয়ে লড়াই করেছিলাম। কিন্তু আমরা গণ–অভ্যুত্থানের পরে দেখতে পাচ্ছি, বিভিন্ন দল, মত এবং পতাকার মতাদর্শগত বিভাজন তৈরি হয়েছে। মানুষের মতাদর্শিক ভেদ থাকবেই, সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু আমাদের দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে মতাদর্শিক ভেদগুলো একান্তবাদের দিকে যায়। মৌলিক অধিকারগত চাহিদা ও মতাদর্শের সমন্বয় হলে রাষ্ট্র সংস্কার সফল হবে বলে আমি মনে করি।’
[ad_2]
Source link