[ad_1]
পলিটব্যুরোর বিবৃতিতে বলা হয়, আর্থিক নীতি প্রণয়নে আরও সক্রিয় হওয়ার পাশাপাশি মুদ্রানীতিতে যথাযথ শিথিলতা থাকা উচিত। সেই সঙ্গে অন্যান্য নীতিগত সংস্কার ও ব্যবস্থা নেওয়ায় জোর দিয়েছে পলিটব্যুরো। তারা আরও জানিয়েছে, আবাসন বাজার ও শেয়ারবাজার স্থিতিশীল করতে হবে, যদিও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেনি।
খবরে বলা হয়, পলিটব্যুরোর বৈঠকের বিবৃতি প্রকাশিত হওয়ার পর চীনের শেয়ারবাজার চাঙা হয়েছে, বেড়েছে চীনের সরকারি বন্ডের দামও। হংকংভিত্তিক হ্যাং সেং সূচক ২ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে।
পলিটব্যুরোর বৈঠকে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের পর এই প্রথম চীনের মুদ্রানীতি শিথিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক বহুজাতিক ব্যাংকিং ও আর্থিক পরিষেবা সংস্থা এএনজেডের চীনবিষয়ক জ্যেষ্ঠ কৌশলবিদ শিং ঝাওপেং বলেন, ঘোষণা শুনে মনে হচ্ছে, বড় ধরনের আর্থিক প্রণোদনা, সুদ হার কমানো ও সম্পত্তি কেনাবেচায় প্রণোদনা দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পে চীনের পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধির হুমকি দিয়েছেন, সেই হুমকির বিরুদ্ধে চীন শক্ত অবস্থান নিয়েছে বলেই মনে হচ্ছে।
[ad_2]
Source link