[ad_1]
ঢাকায় আসার পরও নিজে নিজের ক্ষেত্রে পায়ের তলার মাটি শক্ত করার জন্য চেষ্টা করছি, যুদ্ধ করছি; তখন পাপিয়া একটা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আমাদের সবাইকে নিয়ে কীভাবে থাকব, কী করব—একটা বড় একজন বন্ধু, গাইড ও ফিলসফার ছিল। আজকে এত দিন পর পাপিয়ার চলে যাওয়াটা, আমি জানতাম যে ওর ক্যানসার হয়েছে, কিন্তু চলে যাবে যে এত তাড়াতাড়ি, আমার ভাবনায়ও ছিল না। আমি সত্যিই মানতে পারছি না। খুবই খারাপ লাগছে। দেশের বাইরে আছি বলে, ওকে একটা শ্রদ্ধা ও শেষবিদায় জানাব—তা–ও পারছি না। এটা আরও বেশি মনঃকষ্টের কারণ হয়ে গেল। আমরা সবাই একই গুরুর কাছে গান শিখেছি, মোহরদি, বাচ্চুদি, অশেষদা, মঞ্জুদি—একই গুরুর শিষ্য আমরা। সে হিসেবে আমাদের মধ্যে একটা পারস্পরিক অলিখিত বন্ধন ছিল, যেটা শান্তিনিকেতনে যারা পড়েনি তারা বুঝতে পারবে না—এই বন্ধনটা কী রকম।
[ad_2]
Source link