[ad_1]
ইসরায়েল বলছে, তারা সিরিয়ার বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা, অস্ত্রাগার, গোলাবারুদ সংরক্ষণাগার, বিমানবন্দর, নৌঘাঁটি ও গবেষণাকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। সিরিয়া ও ইসরায়েলকে আলাদা করা গোলান মালভূমিসংলগ্ন বাফার জোনেও সেনা মোতায়েন করেছে তারা। ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের অস্ত্রবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে এই বাফার জোনকে নিরস্ত্রীকরণ অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।
গোলান মালভূমির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ইসরায়েলের দখলে। বাশারের পতনের পর বাফার জোনের ৪০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাও তারা দখলে নিয়েছে। গোলান মালভূমির অবশিষ্ট এলাকার নিয়ন্ত্রণ সিরিয়ার কাছে।
সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীগুলো জানিয়েছে, ইসরায়েলের সাঁজোয়া যান গোলান মালভূমি থেকে সিরিয়ার ভূখণ্ডের ১০ কিলোমিটার ভেতরের কাতানা এলাকার দিকে অগ্রসর হয়েছে। এ এলাকা রাজধানী দামেস্কের খুব কাছে অবস্থিত। তবে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সূত্রগুলো এ ধরনের অনুপ্রবেশের কথা অস্বীকার করেছে।
বাশার সরকারের পতনের পর দামেস্কের শতাধিক স্থানে হামলার পাশাপাশি দেশটির পূর্বে আল-মায়াদিন, উত্তর-পশ্চিমের তারতাস ও মাসায়াফ, লেবানন সীমান্তের কাসার ক্রসিং এবং দক্ষিণের সামরিক বিমানবন্দর খালখালাহতেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
[ad_2]
Source link