[ad_1]
ইটভাটাটির ব্যবস্থাপক রাজিব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, খাল তাঁদের রেকর্ড করা জমিতে। তাঁরা কোনো সরকারি খালে বাঁধ দেননি। এ ছাড়া ওই স্থানে বাঁধ দেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মোতাহার হোসেন মৃধা।
আমতলী উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আমতলীতে ২৬টি ইটভাটা আছে। এর মধ্যে ১৮টি ভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই।
খালে বাঁধ দেওয়ার অনুমতির বিষয়ে জানতে চাইলে আমতলী সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, উত্তর টিয়াখালী গ্রামের একটি ইটভাটার মালামাল পরিবহনের সুবিধার্থে ভাটার মালিক আমার কাছে বাঁধ দেওয়ার অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। তবে তাঁরা খালে বাঁধ দেওয়ার আগে সেখানে সিমেন্টের পাইপ বসান।
[ad_2]
Source link