[ad_1]
সভায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও তরুণেরা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে কাজ করতে তাঁদের আগ্রহের কথা তুলে ধরেন। বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন এমন কয়েকজন কিশোরী-তরুণী তাঁদের চ্যালেঞ্জের কথাও তুলে ধরেন। কয়েকজন জানান, অনেক সময় বাল্যবিবাহ দেওয়া পরিবারগুলো কারণ হিসেবে নিরাপত্তাহীনতা, সামাজিক প্রথা, আর্থিক সংকট, ছেলেমেয়েদের প্রেমঘটিত সম্পর্ককে দায়ী করে। প্রশাসনের নজরদারির দুর্বলতাকেও দায়ী করেছেন কেউ কেউ।
সভায় জানানো হয়, দেশে এখনো বাল্যবিবাহের হার ৫০ শতাংশ। বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও জনসচেতনতার অভাব, মেয়েদের জন্য যথার্থ বিকল্প শিক্ষাব্যবস্থা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকায় আইনটি তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি।
সভায় বাল্যবিবাহ রোধে তরুণদের ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান ব্লাস্টের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন। সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় পটপরিবর্তনে তরুণেরা ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের মতো সামাজিক পটপরিবর্তনে তরুণদের সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সরকারি ও বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া দরকার। মেয়েদের নিজেদেরও আইন ও অধিকার সম্পর্কে জানতে হবে, সচেতন হতে হবে। কারণ, নিজের অধিকার সম্পর্কে সচেতন না হলে প্রতিকার চাওয়া যায় না।
[ad_2]
Source link