[ad_1]
কবি আসাদ চৌধুরী শেষ পরিবার নিয়ে কানাডাবাসী হয়েছিলেন। বাসস্থানের ফলে স্থানীয় এলাকা ছিল তার স্থানীয় এলাকা পরিবার। মাত্র কয়েক বছরই বাংলা তিনি বলতে পারেন, মধ্যমণি। স্থানীয় প্রায় জনসংখ্যার অংশ নিয়ে গঠিত এবং দৃঢ়তার বিরুদ্ধে লড়াই করছি। তার মৃত্যুতে কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশিরা গভীর শোকের সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে। তার শেষ বিপুল মানুষের ঢলকৃত ছিল।
ব্লাড ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে তিনি ২০২৩ সালের ৫ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন। তার জানাজা-দাফন শেষ হয় পরদিন ৬ অক্টোবর। মাত্র এই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মুখ তরফা বিতর্ক হয় সামাজিক মিডিয়া এক ফেইসকে: এক। কেন তার শরীরে খবর দেওয়া না! দুই. কেন ড্যানফার শহিদ মিনারের্থ না নেওয়া? তিনি। তিনি তো ছিলেন না! চার. কেন তিনি মহিলার বিয়েতে- দেশ ছিলেন না ইত্যাদি।
২০২২ সালে তার ১০ নভেম্বর আসাদ এর সাথে জামাইলিং বইমেলা থেকে ফেরার পথ টন্টোতে কিপলিং-টু-কেডির ভিডিওর ভাইশ দেখা হওয়া। তখন অভিযোগের শেষোক্ত বিষয়ে আমার সাথে বিস্তারিত আলোচনার পর আংশিক মীমাংসিত হয়। তা নিয়ে অন্য দিন। আজ একটি বিষয় পরিষ্কার করব; তা হচ্ছে—তার মধ্যে অংশ নেওয়া অযথা বিতর্কিত প্রশ্ন করা।
আসাদ ভাই আমার কাছে ইত্তেফাকে পরটিজ ছাপা হয়েছে। তার আগে খবরে আমি ‘বাংলা সাহিত্যের গল্প এবং বীর সদস্য’ এ শিরোনা ফাছি। সেজ নিউজ অনেক মিডিয়া পুনঃপ্রকাশ করেছে। আমাদের টোন্টোর সিবিন ২৪-ও তা প্রকাশ করেছে। শান্তিপূর্ণ জিয়া ইসলাম দুই পর্বে আন্দোলন করে লিখেছেন—’আসাদ চৌধুরী বলছিলেন— এই খবরটা তো বটেই…আগের বশবর্তী হয়ে পরঞ্জিত উপাধি দেওয়া থেকে শান্তি উত্তম’।
তাই নয়, শুধু জিয়া আসাদ ভাইয়ের প্রতি জনৈক প্রতিবেশী জনৈক দাবি করে আরো প্রতিবাদ করার কথা লিখেছেন: ‘আসাদ চৌধুরী পরিবার নাগর চৌধুরীরা না কিলানিয়া সরকারী সদস্যদের দিয়ে খুদেদের দিয়েছি! মৌলিক তথ্য দিয়ে নারীদের পাচার করেছে!’
আমি এই আপত্তিকর ব্যক্তিকে সমর্থন করি। সিবিএন ২৪- আপনার স্নেহভাজন মহবুব ওসমানী আমাকে ইনবক্সে স্ক্রিনে শট দুটি করেছেন। আমি আমার কথা তা দেখা হয়নি। পরে ওসমানী আবার লিখেছেন—’আমিতো ইত্তেফাক থেকে আপনার নিউজ থেকে কপি করার চেষ্টা’।
তখন আমি ওসমানী এবং নাদিম ইকবালের সাথে এই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করি। আসাদ এবং তার ভাই আবদুল গাফফার চৌধুরী শেখ সম্পর্কে কে না চৌধুরী? স্বাধীনতার ইতিহাসে তাদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। যা সত্য।
এই সব অজ্ঞাত এবং অশিদের অংশ দেওয়াটাও জিনিষ। তবু একজন নাগরিক নাগরিক, সাংবাদিক এবং সাংবাদিক সাংবাদিক হিসেবে এই চারের প্রতিবাদ করে একের পর এক ওসমানীর কাছে জানাই।
বাংলা একাডেমীর মহাচাপরী (উবর্তমানে উত্তরকবি) মুহম্মদ হুদা একতা লিখেছেন—“বাংলা একাকী থেকে প্রদর্শক তার (সাদ চৌধুরী) ‘কোন অলকার ফুল’, ‘বাংলাদেশের’ ‘সংগ্রামী বীর প্রতীক’ বইগুলো এ দেশের প্রথম কয়েক প্রজন্মের শিশুকিশোর অগ্রগতির ইতিহাসের সত্যসন্ধি পাঠ। দ্যুতি। মহান ঈশ্বরে আসাদ অনন্য চৌধুরী চরিত্র কখনও বিস্মৃত নয়৷ স্বাধীন বাংলা বে কেন্দ্র এবং ‘জয় বাংলা’ পত্রিকার সাথে তার সংযোগের একাত্তর সংস্কৃতি যোদ্ধা তার ভূমিকাকে মহামান্বিত করেছে। (তারিখ: ৬ অক্টোবর ২০২৩)
দ্বিতীয়ত, কবিলেন্দু গুণ লিখেছেন—“বাংলাদেশের মতো একটি জননি দল প্রকাশক আসাদ চৌধুরী শুধুই না—তি ছিলেন একজন সদস্যও। ১৯৭১ সালে কলকাতা থেকে প্রচারিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দসৈনিক ছিলেন তিনি। তার জ্ঞাতিভাই—একুশের অমর গানের রচিতা, তখনকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী তখন কলকাতা থেকে ‘জয় বাংলা’র সাপ্তাহিক সংবাদটি প্রকাশ করতে, কও আসা চৌধুরী ঐ সাংবাদিকের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। (তারিখ: ৭ অক্টোবর ২০২৩)
তৃতীয়, তিনি এবং গণকে মন্তব্য নিয়ে কবিতা লিখেছেন। রচনা করেছেন: কোণ অলকার ফুল, ‘বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ’, ‘সংগঠন চিহ্নিত চিহ্নিত’ গ্রন্থ।
ঐক্য, তার মন্তব্যের সময় ‘প্রদর্শক’ সাংবাদিক সহকারী ছিলেন, তা উল্লেখ করে মনের সংসদ ‘মুক্তি-কবি’ শোক করে।
পঞ্চম মত, আসাদ চৌধুরী উত্তর পরের দপ্তর থেকে তার খোঁজ-খবর নেওয়া হয়। প্রতি শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করা হয়। সর্বোপরি নিয়ম মোতাবেক ব্লাবাসের মাধ্যমে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জাতীয় পতাকায় শেষ বিদায় করা হয়।
আবার সেই জিয়া দ্রুত সুর পাল্টিয়ে দেন—“ধন্যবাদ ভাই, আমার ভুল আলোচনার জন্য। চাচা (আসাদ চৌধুরী) যে স্বাধীন বাংলা বেতারে সম্পাদিত ছিলেন, এই তথ্যটি অজানা ছিল। এমন সোনার মানুষ একজন জন্মায়।
পৃথকদের মধ্যেও শ্রেণিবিন্যাস আছে। যা রাষ্ট্রীয় স্বপক্ষে। সস্ত্রী সদস্য, সদস্য সদস্য, শব্দ সৈকত বিদেশী সদস্য ইত্যাদি। আমাদের লেখকদের মধ্যে কবি রফিক আজাদ, হাবীব, মাহব সাদিক, আনোয়ার, খোন্দকার আশরাফ হোসেন, ইখতিয়ার চৌধুরী, হালিম আজাদ, সিরু বাঙ্গালী, ইসহক খান- আরোহ সস্ত্রীক সদস্য।
একজন লেখক-সাংবাদিক হারুন হাবীব ১৯৭১ সালে স্বচক্ষে কলকাতায় আসাদ চৌধুরীকে কথাবার কথা লেখক। হারুন ভাই বলেন, “আমার স্বাধীনতার সময় বাংলা কেন্দ্র এবং ‘জয় বাংলা’ পত্রিকার যুদ্ধক্ষেত্রের যুদ্ধ। তখন কাজে কলকাতায় গিয়ে আসাদ ভাইকে বাংলায়- এর অফিসে দেখেছি।
[ad_2]
Source link