[ad_1]
মনজুরুল মুরশিদ আরও বলেন, ‘এখন যে দুটি জায়গায় আমাদের গুরুত্ব দেওয়া উচিত তা হলো—চাইল্ড টিবি ও এনটিপি। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো প্রিভেনশন (প্রতিরোধ)। আমরা যদি এটিকে ইপিআই প্রোগ্রামের মতো সফল করতে পারি, তাহলে ২০৩৫ সালের দিকে আমরা যে সফলতার কথা বলছি, তা সম্ভব হবে। বাস্তবতা হলো, এখন প্রতি লাখে ২১৮ জন টিবি আক্রান্ত, আমাদের তা আনতে হবে ১৮–তে। এটা করতে হলে আমাদের ব্যাপক প্রচারণা বাড়াতে হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়ে সভা করতে হবে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
এনটিপির বিভাগীয় যক্ষ্মাবিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শাহ মেহেদী বিন জহুর বলেন, ‘সরকারি খাতের পাশাপাশি যদি বেসরকারি খাতের সহযোগিতা পাই, তাহলে আমরা খুব তাড়াতাড়ি কেসগুলো ডিটেক্ট করতে পারব। আমাদের বড় একটি গ্যাপ রয়ে গেছে, যারা মিসিং আছে তাদের চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসতে পারছি না। সরকার বিভিন্ন দাতা সংস্থার সহায়তায় কাজ করে যাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরগুলো যদি আমাদের কাজকে সহযোগিতা করে, তাহলে আমরা যে ২০ শতাংশ মিসিং কেস আছে সেগুলো শনাক্ত করতে পারব। আমরা দেখছি, প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ রোগী মারা যাচ্ছে। যে পরিমাণ রোগী শনাক্ত হচ্ছে, এর ৯৫ শতাংশের ক্ষেত্রেই চিকিৎসা সফলতা পাওয়া গেছে। যারা মিসিং হচ্ছে তাদের মধ্যেও একটি বড় অংশ মারা যেতে পারে। মিসিং কেস যখন কমে যাবে তখন আমাদের যে লক্ষ্য, সেটিও আস্তে আস্তে কমে আসবে। সরকারি-বেসরকারিভাবে সবাই যদি আমরা উদ্যোগ নিই, তাহলে আমরা প্রিভেনশনে নিয়ে আসতে পারব।’
[ad_2]
Source link