Homeজাতীয়সেবার মান বাড়াতে বিআরটিএকে এক মাস সময় দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

সেবার মান বাড়াতে বিআরটিএকে এক মাস সময় দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

[ad_1]

এক মাসের মধ্যে সেবার মান বাড়াতে না পারলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। গাড়ির ফিটনেস ও ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে প্রয়োজনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা যাবে। সেই সঙ্গে পুলিশকে আগামী সাত দিনের মধ্যে রাজধানীতে যানজট সমস্যার দৃশ্যমান উন্নতি ঘটতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার যানজট ও বায়ু দূষণ নিরসনে ঢাকায় বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের চারজন উপদেষ্টা, পুলিশ ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

উপদেষ্টা বলেন, বিআরটিএকে এক মাস সময় দেওয়া হয়েছে। অবস্থার উন্নতি করতে হবে। বিশেষ করে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া নিশ্চিত করতে হবে। ফিটনেসবিহীন যানবাহন রাস্তায় যেন চলতে না পারে, সে ব্যবস্থা করতে হবে এবং ফিটনেস দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে বেসরকারি খাতের সহায়তা নিতে হবে।

উপদেষ্টা বলেন, গত অক্টোবরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস আগামী বছরের মে মাসের মধ্যে সড়ক থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। ট্রাকের ক্ষেত্রে এই সীমা ২৫ বছর। এ ব্যাপারে দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোয় বিজ্ঞাপন প্রকাশ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যানজট কমাতে শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে বাস ব্যবহার করতে বলা হবে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে।

উপদেষ্টা বলেন, ঢাকায় যেসব জায়গায় যানজট হয়, সেগুলো চিহ্নিত করার কথা বলেন ফাওজুল কবির। বিশেষ করে রেলক্রসিং ও ফ্লাইওভারে ওঠা-নামার স্থানে যানজট হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

ট্রাফিক পুলিশকে দুই দিনের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে যানজট পরিস্থিতির যেন দৃশ্যমান উন্নতি হয়। রাস্তার মধ্যে কোনো গাড়ি অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে যানজট হলে, সেই গাড়িকে জরিমানার বদলে আটক করে নিয়ে আসতে হবে।

সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান বলেন, বায়ুদূষণ রোধে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। এক মাস, দুই মাস বা এক বছরে বায়ুদূষণ বন্ধ করা যাবে না। তবে বায়ুদূষণের কারণে যে জনদুর্ভোগ হচ্ছে, তা কমানোর চেষ্টা চলছে।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত