Homeদেশের গণমাধ্যমেসিন্ডিকেট ভাঙতে সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানে সরকার

সিন্ডিকেট ভাঙতে সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানে সরকার

[ad_1]

সিন্ডিকেট ভাঙতে সরকার সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর বেগুনবাড়ি দীপিকার মোড় এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) থেকে ঢাকা মহানগরের ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরের ২০টি স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে এ বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করবে টিসিবি। ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি এদিন থেকে কার্ডবিহীন ব্যক্তিরাও খোলা ট্রাক থেকে টিসিবির পণ্য কিনতে পারবেন বলে জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘সিন্ডিকেট ভাঙতে সরকার সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থানে থাকবে এবং বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে বিকল্প কৃষি বাজার চালু করবে। সিন্ডিকেট ও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে দাম বৃদ্ধি পায়। এ কারণে দীর্ঘ মেয়াদে সিন্ডিকেট ভাঙতে আমরা সম্ভাব্য সব উপায়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছি। বড় শহর থেকে স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত সরকারের টাস্কফোর্স কাজ করে যাচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘উৎপাদক বা কৃষক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত মধ্যসস্বত্বভোগীদের কমিয়ে আনা জরুরি। এ ক্ষেত্রে যেসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উদ্যোক্তা থেকে গ্রাহকের কাছে পণ্য পৌঁছানোর সামাজিক ব্যবসা করছে, তারাও আমাদের থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা পাবেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সরকার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিকল্প কৃষি বাজার চালুর কথা ভাবছে। যেখানে কৃষক সরাসরি তার পণ্য বাজারে পৌঁছে দিতে পারবে এবং ভোক্তারা ক্রয় করতে পারবেন।’

এদিকে টিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক নির্দেশনায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মাঝে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। এখন থেকে তারা ছাড়াও সাধারণ ভোক্তার কাছে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য তেল, ডাল ও চাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এসব পণ্য ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকে করে বিক্রি করা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, টিসিবির নির্ধারিত পয়েন্টে ট্রাকের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে ন্যায্যমূল্যের পণ্য ৪৭০ টাকা দিয়ে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি মসুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল নিতে পারবেন ভোক্তারা। ২৪ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে এই কার্যক্রম চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে না এলে পরবর্তী সময়ে কার্যক্রম বাড়ানো হতে পারে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত