[ad_1]
ইসমাইল হোসেনের বাবা মো. ছায়েদুল হক বলেন, গত রোববার রাতের খাবার খেয়ে পরিবারের সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর প্রবাসী ছেলে ইসমাইল স্ত্রীসহ থাকেন আলাদা ঘরে। দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ছেলের ঘর থেকে পরপর দুটি আওয়াজ শোনেন। কিন্তু কিসের আওয়াজ, ঠিক বুঝতে পারেননি। কিছু সময় পর তাঁর পুত্রবধূ এসে জানান, ইসমাইল মেঝেতে পড়ে আছেন। তখন তিনিসহ পরিবারের সদস্যরা ওই ঘরে গিয়ে দেখেন, তাঁর ছেলে ঘরের মেঝেতে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন। শরীর ছুঁয়ে দেখেন, ঠান্ডা বরফের মতো হয়ে আছে। তাৎক্ষণিক তাঁরা তাঁকে সেখান থেকে উদ্ধার করে চৌমুহনীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রেসনোটে বলা হয়, জিজ্ঞাসাবাদে লিমা আক্তার এলোমেলো ও অসংলগ্ন কথা বলায় পরিবারের লোকজন পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে থানায় কর্মরত উপপরিদর্শক (এসআই) পলাশ দাশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত ইসমাইল হোসেনের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন। এ সময় ইসমাইলের মাথায় আঘাতের চিহ্ন ও গলার সামনের অংশে কালচে দাগ দেখা যায়। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
[ad_2]
Source link