[ad_1]
মোহাম্মদ ইদ্রিস নামের এক শ্রমিকনেতা বলেন, গ্রিন শিপইয়ার্ডে দুর্ঘটনায় ১২ জন শ্রমিক হতাহতের ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত না করে কীভাবে গ্রিন শিপইয়ার্ডের সনদ পায়, সেটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। ইদ্রিস বলেন, দুর্ঘটনার পর যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, সেখানে কোনো শ্রমিক প্রতিনিধি থাকেন না। ফলে ভুক্তভোগী শ্রমিকের পরিবারের কথা উঠে আসে না।
বাংলাদেশ মেটাল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি মো. আলী বলেন, সীতাকুণ্ডে ১৫০টিরও বেশি জাহাজভাঙা কারখানা রয়েছে। তবে চালু আছে মাত্র ২৪টি। বাকি কারখানাগুলো অলস পড়ে আছে। সরকারের উচিত ওই কারখানাগুলোকে সক্ষম মালিকের কাছে ইজারা দেওয়া। তাহলে হাজার হাজার শ্রমিক আর বেকার হতেন না। তিনি বলেন, শ্রমিকদের মজুরি বোর্ড গঠন করা হয়েছিল ২০১৮ সালে। সে সময় মাসিক ন্যূনতম মজুরি ১৬ হাজার টাকা ধরা হয়েছিল; কিন্তু পাঁচ বছরে তা বাস্তবায়ন করা যায়নি। এবার নতুন কমিশন গঠন করে মজুরিকাঠামো বাস্তবায়ন করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।
[ad_2]
Source link