Homeদেশের গণমাধ্যমে৩২১ কোটি ব্যয়ে রেলপথ সংস্কার ও ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ

৩২১ কোটি ব্যয়ে রেলপথ সংস্কার ও ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ

[ad_1]

প্রকাশিত: ১৭:০৬, ২ জানুয়ারি ২০২৫  
আপডেট: ১৭:০৮, ২ জানুয়ারি ২০২৫

৩২১ কোটি ব্যয়ে রেলপথ সংস্কার ও ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ


বন্যায় সিলেট-ছাতক বাজার সেকশনের ক্ষতিগ্রস্ত মিটার গেজ ট্র্যাক সংস্কার এবং ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সেকশনে বিদ্যমান মিটারগেজ রেললাইনের সমান্তরাল একটি ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণের পৃথক দুটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৩২১ কোটি ৬৮ লাখ ৪৪ হাজার ৩৬৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

সভা সূত্রে জানা গেছে, বন্যায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ রেলওয়ের সিলেট থেকে ছাতক বাজার সেকশন (মিটার গেজ ট্র্যাক) পুনর্বাসন প্রকল্পের ডব্লিউডি-১ প্যাকেজের পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

প্রকল্পের পূর্ত কাজ ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি দরপত্র জমা পড়ে। ৪টি দরপত্রই টেকনিক্যালি রেসপনসিভ বিবেচিত হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান মীর আখতার হোসেন লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।

এতে মোট ব্যয় হবে ২১৭ কোটি ৩৪ লাখ ৪ হাজার ৩৬৯ টাকা। প্রকল্পটি একনেক থেকে ২০২৩ সালের ১১ এপ্রিল অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০২৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। এই প্রকল্পের ব্যয়ের ৮০ শতাংশ ইউএস ডলার এবং ২০ শতাংশ বাংলাদেশি টাকায় পরিশোধ করা হবে।

২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সিলেট থেকে ছাতকবাজার পর্যন্ত ৩৪ কিলোমিটার রেললাইনের এমব্যাংকমেন্ট ও রেলপথ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে রেল চলাচল বন্ধ আছে। রেলপথটি পুনর্বাসন করে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করার জন্য প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়।

এদিকে সভায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সেকশনে বিদ্যমান মিটারগেজ রেললাইনের সমান্তরাল একটি ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ (১ম সংশোধিত) প্রকল্পের ডব্লিউডি-৩ প্যাকেজের পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

প্রকল্পের পূর্ত কাজ ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে ৫টি দরপত্র জমা পড়ে। ৫টি দরপত্রই টেকনিক্যালি রেসপনসিভ বিবেচিত হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান জিপিটি এবং স্ট্যান্ডার্ড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এতে ব্যয় হবে ২৯৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

ঢাকা/হাসনাত/এনএইচ



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত