[ad_1]
গোলান মালভূমিতে অর্ধশতাব্দীকাল ধরে শান্তি বিরাজ করছিল। আসাদের পতনের পর ইসরায়েল চায় যে তার উত্তরসূরি শাসক, বিদ্রোহী জোট অথবা বিদেশি কেউ যেন ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ করতে না পারে।
আসাদের পতনের পর সিরিয়ার লোকেরা এখন নিজেদের দেশ পুনর্গঠনের জন্য প্রাণান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলের আক্রমণ তাদের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ একটা বাঁকবদল হতে পারে।
সিরিয়ায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের মাত্রা ও আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু দেখে কয়েকটি প্রশ্ন সামনে চলে আসে। এই হামলার পেছনে ইসরায়েলের উদ্দেশ্য কী? সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার ওপর এর কী প্রভাব পড়বে।
অনেক বিশ্লেষক মনে করের, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট ইরাক ও লিবিয়ায় আক্রমণের পর দেশ দুটিতে যে রকম বিভাজন সৃষ্টি হয়েছিল, সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে। সিরিয়ার গোলান মালভূমির অংশ ইসরায়েল দখলে নেওয়ায় এই অনিশ্চয়তা বেড়েছে।
কৌশলগত ও প্রতীকীভাবে গুরুত্বপূর্ণ গোলান মালভূমির অংশ ইসরায়েল নিজেদের দখলে নেওয়ার পর জাতিসংঘ সেটাকে অবৈধ পদক্ষেপ বলেছিল। আসাদের পতনের পর ইসরায়েল গোলানের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়েছে। এমনকি জাতিসংঘের তদারকিতে থাকা নিরপেক্ষ অঞ্চলের দখল তারা নিয়েছে।
গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব নিয়ে জাতিসংঘের সম্মতি থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েলে দখলদারির বিরুদ্ধে পশ্চিমারা নিন্দা জানায়নি।
[ad_2]
Source link