[ad_1]
আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাশ রুপুও জানিয়েছে, নিজেদের ব্যবহার করা ড্রেসিং তাঁরা ঠিক করেছেন। ভিআইপি বক্সের একটা অংশ আবাহনী রং করেছে, যেখানে খরচ হয় ২৫ হাজার টাকা। বাকিটা কেন রং করা হলো না? প্রশ্ন করলে রুপু পাল্টা বলেন, ‘স্থাপনাটা কার? জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের না? মূল দায়িত্ব তো ক্রীড়া পরিষদের। তবে স্থানীয়রা আমাদের অনুরোধ করেছিল গ্যালারি রং করতে। ভিআইপি অংশটা আমরা করেছি। এখন জাতীয় পরিষদকে বলেন বাকিটা করতে। ক্লাবগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়া কেন?’
৫ আগস্টের পর কুমিল্লা স্টেডিয়ামের ড্রেসিং রুমে ঢুকে দুর্বৃত্তরা ফ্যান, লাইট সবই নিয়ে গেছে। এখন আবাহনী-মোহামেডানের পক্ষ থেকে নিজ নিজ ড্রেসিং রুমে আবারও লাগানো হয়েছে।
[ad_2]
Source link