[ad_1]
পুলিশ ও বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানান, সকালে বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে বসির উদ্দিন ও প্রধান শিক্ষক আনন্দ কুমার গল্প করছিলেন। এ সময় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন আহমেদ, যুবদল কর্মী রাকিব হাসানসহ কয়েকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে প্রবেশ করেন। পরে সহকারী শিক্ষক বসির উদ্দিনকে জোর করে ধরে বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়। এ সময়ে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী রিজভী আহামেদ দেখতে পেয়ে রক্ষা করতে গেলে তাঁকেও এলোপাতাড়ি পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন হামলাকারীরা। পরে বিদ্যালয়ের দপ্তরিসহ আশপাশের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ঘটনার খবর পেয়ে কালিয়াকৈর থানা–পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
কলেজের প্রধান শিক্ষক আনন্দ কুমার বলেন, যাঁরা হামলা করেছেন, তাঁরা সবাই যুবদল নেতা রাশেদুল ইসলামের (জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক) সঙ্গে থাকেন। এর আগেও বেশ কয়েকবার তাঁরা স্কুলে এসে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদুল ইসলাম বলেন, ওই শিক্ষক আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। তাঁর বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানিসহ নানা ধরনের অভিযোগ রয়েছে।
[ad_2]
Source link