[ad_1]
কিছুটা দুঃখ প্রকাশ করে প্রবন্ধকার সুমন সাজ্জাদ বলেন, মাইকেল মধুসূদন দত্তের সাহিত্যকর্মের নতুন নতুন পাঠ তেমন একটি হয় না। অথচ তা বিশেষভাবে দরকার ছিল।
সুমন সাজ্জাদ তাঁর ‘বাংলাদেশের মধুসূদন: পাঠ ও পরিগ্রহণের রূপরেখা’ শীর্ষক প্রবন্ধটি সাতটি ভাগে ভাগ করেন। ভাগগুলো হলো ‘মনের মন্দিরে’, ‘বঙ্গজজনের চোখে’, ‘পঞ্চমুখে পঞ্চজন বিদ্যায়তনের সীমানায়’, ‘অরণ্যে কুসুম ফোটে’, ‘তিষ্ঠ ক্ষণকাল’, ‘রেখ মা দাসেরে মনে’, ‘দাঁড়াও পথিক বর’।
মূল প্রবন্ধ পাঠের পর আলোচনা শুরু হয়। এতে সুমন সাজ্জাদের প্রবন্ধের সূত্র ধরে কবি ও গবেষক ফয়েজ আলম বলেন, মধুসূদনের সময় ও পটভূমি তাঁকে পাঠ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মধুসূদন যখন লিখতে শুরু করেন, তার আগেই রাজনীতির ক্ষেত্রে অনেক বড় পালাবদল ঘটে গিয়েছিল। সে সবের অভিঘাত মধুসূদনের লেখাতেও ছিল। তাই মধুসূদন সাধারণ কোনো মুক্ত পাঠ নয়, তাঁকে পড়ে ভুলে যাওয়া যাবে না।
[ad_2]
Source link