[ad_1]
জানতে চাইলে সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোরশেদ আলম মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে যৌথ বাহিনী পুলিশের কাছে আবদুর রহমান ও হাবিবুর রহমানকে হস্তান্তর করে। তখন তাঁদের অবস্থা ভালো ছিল না। এ কারণে তখনই তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসা দিয়ে ১০টা ৫০ মিনিটে থানায় আনা হয়। এরপর তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে ৩টা ১০ মিনিটে আদালতে পাঠানো হয়।’
ওসি আরও বলেন, আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে থানায় মারামারির ঘটনায় দায়ের হওয়া আগের তিনটি মামলা রয়েছে। হাবিবুরের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। তাঁদের কাছ থেকে রাইফেলের দুটি গুলি ও তিনটি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে।
নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘যৌথ বাহিনীর অভিযানে সন্দেহভাজন হিসেবে সাবেক ছাত্রদল নেতা আবদুর রহমানসহ চারজনকে আটক করা হয় বলে শুনেছি। তাঁদের মধ্য থেকে দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয় আর দুজনকে আটক ও মারধর করা হয়। সময়মতো আদালতে না পাঠিয়ে থানায় আটকে রাখায় চিকিৎসার অভাবে আবদুর রহমান মারা গেছেন। আমরা ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’
[ad_2]
Source link