[ad_1]
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, সানজিদা নামের যে রোগী মারা গেছেন, তিনি এক মাসের বেশি সময় ধরে আক্রান্ত হয়েছিলেন। ওই সময় তিনি বাসার কাছে স্বীকৃত চিকিৎসক নন, তাঁদের কাছে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। পরে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে তিনি ঢাকার একটি হাসপাতালে আসেন। সেখানে ওই নারীকে অ্যান্টিবায়োটিক ও অক্সিজেন দেওয়া হয়। এর চার দিন পর অবস্থার আরও অবনতি হলে তাঁকে ঢাকার আরেকটি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। তখন পরীক্ষায় তাঁর এইচএমপিভি পজিটিভ পাওয়া যায়।
সায়েদুর রহমান বলেন, আসলে এই রোগী হাসপাতালে এসেছিলেন মূলত সেপসিস (রক্তের মাধ্যমে সব শরীরে সংক্রমণ) নিয়ে। তখন তাঁর কালচারে এইচএমপিভির পাশাপাশি সেখানে ক্লেভসিয়েলাজনিত সেপসিসে ভর্তি হয়েছিলেন। চিকিৎসার পরীক্ষা-নিরীক্ষার অংশ হিসেবে তার এইচএমপিভি পজিটিভ ডিটেকটেড হয়। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানে যেটুকু বলা হচ্ছে, এইচএমপিভির কারণে মৃত্যু হওয়ার ঘটনাটি বিরল। কিন্তু এইচএমপিভি আক্রান্ত ব্যক্তি যদি অন্যান্য রোগে আক্রান্ত থাকেন, নিউমোনিয়া থাকে, ওই সব কেসে অল্প বা অনেক বেশি বয়সী মারা যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
[ad_2]
Source link