[ad_1]
পাঠাগারটিকে রায়পুর উপজেলার একমাত্র পাঠাগার উল্লেখ করে স্মারকলিপিতে বলা হয়, উদ্বোধনের পর থেকে শতাধিক পাঠক পাঠাগারে বই পড়তে আসত। পাঠাগার পরিচালনার দায়িত্বে একজন গ্রন্থাগারিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এক মাস ধরে পাঠাগারটি বন্ধ। সব বইও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, পাঠাগারটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে ভাড়া দেওয়া হচ্ছে।
বেসরকারি গ্রন্থাগার সংহতি মনে করে, বর্তমান সময়ে একটা পাঠাগার গড়ে তোলা এবং সচল রাখা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ। দেশের অনেক স্বনামধন্য পাঠাগার বিভিন্ন কারণে বন্ধ অথবা বন্ধের পর্যায়ে আছে। এমন অবস্থায় একটি পাঠাগারকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জায়গা ছেড়ে দেওয়ার মতো ঘটনা কেবল বেসরকারি গ্রন্থাগারের জন্যই নয়, পাঠকদের জন্যও হতাশার।
[ad_2]
Source link