[ad_1]
জাহিদা প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিরতি পড়লে চাকরিতে ফিরতে চাওয়া নারীদের জন্য দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত। একটা মানসম্মত দিবাযত্ন কেন্দ্র থাকবে এমন অফিস প্রয়োজন, যেখানে আমি মনে করব, আমার সন্তান নিরাপদ। তেমন কোনো অফিসে চাকরির সুযোগ পেলে ফিরতে চাই। কারণ, আমি এখন একধরনের আত্মপরিচয়–সংকটে ভুগি। একই সঙ্গে সন্তানকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিই।’
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক খাতে অংশগ্রহণে নারীদের সমান সুযোগ না থাকা সমাজে নারী-পুরুষের অসমতা বাড়িয়ে তুলছে। গত বছরের জুন মাসে প্রকাশিত বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বৈশ্বিক জেন্ডার অসমতা প্রতিবেদন ২০২৪-এ বলা হয়েছে, লিঙ্গভিত্তিক বা জেন্ডার সমতা সূচকে গত বছরের চেয়ে বাংলাদেশে ৪০ ধাপ নেমেছে। ৬৮ দশমিক ৯ স্কোর পেয়ে ১৪৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে ৯৯তম অবস্থানে।
অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ ও সুযোগ, শিক্ষার সুযোগ, স্বাস্থ্যসেবা এবং রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন—এই চার সূচকে নারী, পুরুষ ও অন্য লিঙ্গের মানুষের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য নিয়ে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থনৈতিক সূচকে বাংলাদেশ লাগাতার খারাপ করছে। গত পাঁচ বছরে শ্রমশক্তিতে বৈষম্য আরও বেড়েছে। নারী-পুরুষের আয়ে অসমতা পাঁচ গুণ বেড়েছে।
[ad_2]
Source link