[ad_1]
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এই বইয়ে রফিকুন নবীর কাজের একটা চিত্র পাওয়া যায়। তিনি যত মাধ্যমে কাজ করেছেন, সব মাধ্যমের প্রতিনিধিত্ব এই বইয়ে পাওয়া যায়। তিনি স্বকীয়তা রক্ষা করে গেছেন। তাঁর ছবি প্রাণবন্ত। তাঁর ছবি পিতৃতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে। এখানে মাতার অনেক ভূমিকা দেখা যায়। এই পিতৃতান্ত্রিকতা শুধু পিতার মধ্যে থাকে না, মাতার মধ্যেও থাকে। সেটা পতিত সরকারের প্রধানের মধ্যে দেখা গেছে। তিনি আরও বলেন, রফিকুন নবীর ছবি দেখলে বোঝা যায় এটা বাংলাদেশের ছবি। এতে দেশের নীরব গান আছে, লোকসংস্কৃতি প্রবহমান।
অভ্যুত্থানের পর দেয়ালের চিত্রের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এতে বোঝা যায় তারুণ্য কীভাবে অবদমিত ছিল। দেয়ালের গায়ে যারা লিখছে বা আঁকছে, তারা দেয়ালকে ভাঙার জন্য এটা করছে। এই দেয়াল বিচ্ছিন্ন করে রাখে, বিষণ্ন করে রাখে, এই দেয়াল মনুষ্যত্বকে খর্ব করছে।
[ad_2]
Source link