[ad_1]
সভায় রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘চট্টগ্রামের পাহাড় কাটা নিয়ে আমরা গতকাল জেলা প্রশাসক এবং বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। আপনারা তো আমাকে আগে থেকে চেনেন। পাহাড় কাটে আমি আসি আর বন্ধ করি। এভাবে টম অ্যান্ড জেরি আমি আর খেলতে পারব না। আমি আসব, ফোন করব, আপনি যাবেন, পাহাড় কাটা বন্ধ হবে, কাল আবার পাহাড় কাটবে।’
বিভাগীয় কমিশনারসহ সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘তারা রাতে পাহাড় কাটে। রাত জেগে পাহারা দেবেন। এটা আপনার দায়িত্ব। এটা সরকারের আইন। ৯টা-৫টা অফিস কোনো প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী করতে পারে না। কেউ বলতে পারবে না আমার অফিস টাইম ৯টা থেকে ৫টা। তাকে সব সময় প্রজাতন্ত্রের সেবায় থাকতে হবে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বিভাগীয় কমিশনার পাহাড় কাটার একটা তালিকা তৈরি করে দিয়েছেন। আমরা বারবার বলেছি তালিকায় মালিকদের নাম দেবেন, তাঁরা দেননি। এখন বলছি, তালিকা পূর্ণ করে মালিকদের নাম দিন। পাহাড় যখন কাটবে মালিককে গ্রেপ্তার করবেন, শ্রমিকদের নয়। দুজন মালিককে গ্রেপ্তার করবেন, পাহাড় কাটা বন্ধ হবে। এই টম অ্যান্ড জেরি খেলা আর আমাকে দিয়ে খেলাবেন না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঢাকায় রাত দুইটার সময় এসএমএস আসে আপা অমুক জায়গায় পাহাড় কাটা হচ্ছে। আমি ঘুম ভাঙিয়ে তিনটার সময় সেটি পাঠাই। ওনারা আবার লোক জোগাড় করতে করতে ছয়টা। পাহাড় কাটা শুরু হয়েছে রাত ১১টায়, সাতটার মধ্যে পাহাড় কাটা শেষ।’
[ad_2]
Source link