[ad_1]
কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য রাসেল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘যার বায়োলজি (জীববিজ্ঞান), কেমিস্ট্রির (রসায়ন) প্রাথমিক জ্ঞান নেই, সে যখন মেডিকেলে সুযোগ পায়, তখন সে কীভাবে মেডিকেলের শিক্ষা আয়ত্ত করবে! আমরা চাই, সব বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা নিরসনে সবাইকে সমান সুযোগ করে দিতে হবে।’
রাসেল আহমেদ বলেন, ‘বৈষম্য নিরসনের যে স্বপ্নে আমাদের ভাইয়েরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেলসহ সব ভর্তি পরীক্ষায় কোটাব্যবস্থা নিরসন করতে হবে। আমরা বলেছিলাম, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ন্যূনতম পর্যায়ে আনতে।’
পোষ্য কোটার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আমরা কোটা সংস্কারের জন্য রাজপথে নেমেছিলাম। আমার ভাইয়েরা জীবন দেওয়ার পর সেটি রাষ্ট্র সংস্কারে রূপ নিয়েছে। রাষ্ট্রের সব কাঠামোকে ভেঙে নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখছি। এ কাজটা করা দরকার ছিল সরকারের। তাহলে এখনো আবার কেন কোটা নিয়ে আমাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে।’
[ad_2]
Source link