[ad_1]
মাহাবুরের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে মাহাবুর ছিলেন চতুর্থ। আগে পাথর কোয়ারিতে ট্রাকের লাইনম্যান হিসেবে কাজ করলেও বেশ কয়েক দিন ধরে ট্রাক চালাচ্ছিলেন। পৈতৃক ২২ শতক জমির ওপর মা–বাবা ও অপর দুই ভাইয়ের সঙ্গে বসবাস করতেন মাহাবুর। এ ছাড়া আর কোনো আবাদি জমি নেই তাঁদের। স্ত্রী আর ১০ বছর বয়সী মেয়েটিকে নিয়ে ছিল মাহাবুরের ছোট্ট সংসার। মাহাবুরের এমন মৃত্যুতে তাঁর স্ত্রী ও ১০ বছর বয়সী মেয়েটি এখন দিশাহারা।
নিহত মাহাবুরের ভাতিজা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমার চাচার আয়-ইনকাম দিয়েই তাঁদের সংসার চলত। তাঁর মেয়েটা স্থানীয় একটা স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। রোববার বিকেলে যখন চাচা বাড়ি থেকে বের হন তখন চাচি (হাসিনা বেগম) অনেকটা পথ এগিয়ে দিয়েছিলেন। এখন চাচা লাশ হয়ে ফিরবেন। এটা ভাবতেও কষ্ট হচ্ছে। লাশ বাড়িতে এলে আজকে (মঙ্গলবার) মাগরিবের পর চাচার জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হবে।’
[ad_2]
Source link