Homeঅর্থনীতিরিজার্ভ বেড়ে আবার ২০ বিলিয়নের ঘরে

রিজার্ভ বেড়ে আবার ২০ বিলিয়নের ঘরে

[ad_1]

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কয়েক মাস ধরে ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ওঠানামা করছে। জানুয়ারির শুরুতে এটি ২১ বিলিয়ন ডলার ছুঁলেও আকু বিল পরিশোধের পর তা ১৯ বিলিয়নে নেমে আসে। তবে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুসারে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পৃথক হিসাবে মোট রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৯ জানুয়ারি বিপিএম-৬ অনুসারে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে মাত্র ছয় দিনে বিপিএম-৬ মান অনুযায়ী রিজার্ভ বেড়েছে ২৩ কোটি ডলার। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকৃত বা নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা প্রকাশ করা হয় না; শুধু আইএমএফকে সরবরাহ করা হয়। সূত্রমতে, সেটি বর্তমানে ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিনটি পৃথক হিসাব সংরক্ষণ করে। প্রথমটি মোট রিজার্ভ। মোট রিজার্ভের মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ সমগ্র রিজার্ভ, যার মধ্যে তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ শর্তের ঋণসহ বিভিন্ন তহবিল অন্তর্ভুক্ত। দ্বিতীয়টি হলো, আইএমএফের হিসাবায়ন পদ্ধতি। এটি বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ দিয়ে একটি তহবিল। এর বাইরে হিসাবটি ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গিয়েছিল। তখন বৈদেশিক ঋণ এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমানে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ থাকায় এবং বিভিন্ন উৎস থেকে ডলার সংযোজন হওয়ায় রিজার্ভের ধারা ইতিবাচক হয়েছে।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত