[ad_1]
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা জানান, তিন মাস আগে আবুল কাশেমের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। ওই সময় চিকিৎসক তাঁকে পরিপূর্ণ বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু চিকিৎসকের ওই পরামর্শ না শুনে আবুল কাশেম বাড়িতে ও বাহিরে নানা কাজে লেগে যেতেন। কাজ না করতে বাধা দিতেন তাঁর স্ত্রী পাপিয়া সুলতানা। এ নিয়ে প্রায় সময়ই তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হতো।
রোববার দুপুরে কাজ করা নিয়ে আবুল কাশেমের সঙ্গে স্ত্রী পাপিয়া সুলতানার তর্ক হচ্ছিল। একপর্যায়ে দুজনই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ওই অবস্থায় পাপিয়া ঘর থেকে একটি শাবল এনে আবুল কাশেমের মাথায় আঘাত করে বসেন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে রায়পুরা থানার পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
[ad_2]
Source link