[ad_1]
ওই ট্রেনের যাত্রী আরেফিন শোভন বলেন, ‘প্রথমে মনে হয়েছে ট্রেনে আগুন ধরেছে। কারণ, ধোঁয়া উড়ছিল মনে হয়েছে। বাঁক নেওয়ার সময় প্রচণ্ড ঝাঁকুনি খেয়েছিল ট্রেন। আমরা অনেক ভয় পেয়েছি!’
মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনের লোকোমাস্টার (এলএম গ্রেড-১) সেন্টার খালেদুজ্জামান খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘লুব লাইনে ১৬ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলছিল। ট্রেন থামার পর গার্ড প্রথম জানিয়েছেন যে পাওয়ার কারে আগুন। তিনি না বলা পর্যন্ত ট্রেন চলবে না। নেমে দেখতে পাই, ট্রেনের ৯ নম্বরের পরের বগির সামনের ৪টি চাকা লাইনচ্যুত হয়েছে। বাঁক নেওয়ার সময় ঝাঁকুনি খেয়ে চাকা লাইনচ্যুত হওয়াসহ ট্রলি ভেঙে যায়।’
[ad_2]
Source link