[ad_1]
জেলা হোসিয়ারি ম্যানুফ্যাকচারার্স গ্রুপের তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘ লোকসানের পরও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বিকল্পভাবে শিল্পটিকে রক্ষার চেষ্টা শুরু করেন। ১৯৯০ সালের দিকে তাঁরা তৈরি পোশাক কারখানার ঝুট কাপড় কিনে এনে গেঞ্জি তৈরি করতে থাকেন। গার্মেন্টের কাপড় রপ্তানিযোগ্য (এক্সপোর্ট কোয়ালিটি) হওয়ার কারণে এ কাপড়ে তৈরি গেঞ্জি, শার্ট ও প্যান্টের চাহিদা বাড়তে থাকে। ফলে দিন দিন বাড়তে থাকে শিল্পের পরিধি। বর্তমানে জেলা শহরে হোসিয়ারি ম্যানুফ্যাকচারার্স গ্রুপের তালিকাভুক্ত প্রায় এক হাজার ঝুটপণ্য তৈরির কারখানা হয়েছে। এসব কারখায় কাজ করছেন প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার নারী-পুরুষ। প্রতিবছর কারখানাগুলোতে তৈরি হচ্ছে ১৮ থেকে ২০ কোটি গেঞ্জিসহ বিভিন্ন তৈরি পোশাক। উৎপাদিত পোশাক দেশের বাজার ছাড়িয়ে যাচ্ছে ভারত, মালয়েশিয়া ও দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে। বাণিজ্য হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকা।
গত রোববার সরেজমিনে কয়েকটি হোসিয়ারি কারখানা ঘুরে দেখা গেছে, কাপড় কাটা, সেলাই, লন্ড্রিসহ বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত শ্রমিকেরা। খণ্ড খণ্ড ঝুটকাপড় থেকে তৈরি হচ্ছে সুন্দর সুন্দর পোশাক। পাশাপাশি চলছে রঙের কাজ। বিভিন্ন ধরনের নকশার ছাপ দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে পোশাকে। এরপর সেগুলো মোড়কজাত করে সাজানো হচ্ছে। একই সঙ্গে চলছে কেনাবেচা।
[ad_2]
Source link