[ad_1]
মুরাদের স্ত্রী বিবি ফারজানা তখনকার পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, ‘গুলি ও বিস্ফোরণের কারণে পুরো ট্রেন ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিল।’ তিনি বলেন, অস্ত্রধারীরা সব যাত্রীকে ট্রেন থেকে বাইরে বের করে আনেন। সেখান থেকে তাঁরা অন্যান্য যাত্রীর মধ্য থেকে পাঞ্জাবিদের আলাদা করেন।
গতকাল বুধবার পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেন, তাঁদের বাহিনী যাত্রীদের উদ্ধার অভিযান চালাতে গিয়ে ৩০ জন অস্ত্রধারীকে হত্যা করেছেন। তখনো অভিযান চলছিল। অবশ্য পরে গতকাল রাতেই অভিযান শেষ করে নিরাপত্তা বাহিনী।
বেলুচিস্তান প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি বলেন, বিচ্ছিন্নতবাদীরা এই হামলা চালিয়ে এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করতে চায় যে কোয়েটা হচ্ছে ‘সহিংস এলাকা’।
[ad_2]
Source link