[ad_1]
যে পুলিশ কর্মকর্তা ফরিদা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করেন, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাই মরদেহটি দরজা ভেঙে উদ্ধার করা হয়েছে, নাকি দরজা খোলা ছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধারের পর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘ফরিদা সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে গুলশান থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
[ad_2]
Source link