[ad_1]
উইটনি বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে আছে, একজন ১১ বছরের, অন্যজন ১৩ বছরের। আমি চাই, তারা যখন বড় হবে তখন তাদের শরীরের ওপর শুধু নিজেদের অধিকার থাকবে।’
অন্যদিকে স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ড্রিও রোবি জিনিসপত্রের উচ্চ মূল্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, সম্ভবত তিনি ট্রাম্পকে ভোট দেবেন। তবে সাবেক প্রেসিডেন্টের কট্টরপন্থী কিছু সমর্থককে নিয়ে তাঁর আপত্তি রয়েছে।
২১ বছর বয়সী এই আফ্রিকান–আমেরিকান তরুণী বলেন, ‘এই প্রথম আমি ভোট দিতে যাচ্ছি। কিন্তু আমি সত্যি তেমন উৎসাহ পাচ্ছি না।’
ড্রিও বলেন, ‘আমি সম্ভবত ট্রাম্পের দিকে যাব। কারণ, চার বছর ধরে দেখেছি, দেশ কীভাবে চলেছে। এবং সত্যি হলো, ট্রাম্পের সময় দেশের পরিস্থিতি বর্তমানের তুলনায় ভালো ছিল।’
ড্রিও আরও বলেন, ‘এখন জীবন খুব ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। বাড়িভাড়া, মুদি খরচ, গ্যাসের বিল দেওয়ার পর নিজের জন্য আর কিছু থাকে না। আমি দেশের ভেতর ঘৃণা ও বর্ণবাদ ছড়িয়ে পড়া নিয়ে উদ্বিগ্ন।’
এই তরুণী আরও বলেন, ‘আমাকে কমলা বা ট্রাম্পের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতে হবে। তাই আমি তাঁর (ট্রাম্প) নীতির পক্ষে। কিন্তু ট্রাম্পের কিছু উন্মত্ত সমর্থক আছে, যারা এই নীতিকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে।’
[ad_2]
Source link