[ad_1]
ইতিহাস যদি ঘুরেফিরে আসে, তাহলে ইমরান খানের জন্যও পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটবে; ঠিক যেমন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীদের ক্ষেত্রে ঘটেছিল।
কিন্তু বড় প্রশ্ন হলো, সামরিক বাহিনীকে কেন পাকিস্তান শাসনের অধিকার দেওয়া হয়? এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নেতারা এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলার আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। বরং রাজনীতিকেরা এখনো সামরিক বাহিনীর প্রতি ‘আমাকে দেখ, আমাকে নাও’ নীতি নিয়ে হাঁটছেন।
ফলে দেশে নানা উদ্বেগজনক প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। রাষ্ট্র ভিন্নমতকে দমন করতে চেষ্টা করছে। ইমরান খানের দলকে একেবারে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। পাকিস্তানের জাতিগত পশতুনদের অধিকার রক্ষার জন্য লড়াই করে আসা সংগঠন পশতুন তাহাফুজ মুভমেন্টকে সম্প্রতি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে আটক হওয়া দুজন নাগরিক গত মাসে পুলিশ হেফাজতে নিহত হয়েছেন। কীভাবে এবং কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা নিয়ে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। ধর্মীয় চরমপন্থার বাড়বাড়ন্ত এসব হত্যাকাণ্ডে ভূমিকা রেখেছে কি না, তা নিয়েও কোনো কথা উঠছে না।
রাজনীতির ফোকাস যখন জনকল্যাণ থেকে সরে এসে অভিজাত গোষ্ঠীগুলোর ক্ষমতার রশি টানাটানির দিকে নিবদ্ধ হয়, তখন সবচেয়ে ক্ষতির মুখে পড়ে সাধারণ মানুষ।
[ad_2]
Source link