[ad_1]
সেনাবাহিনীর কর্মকরত এক মেজরের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জেরে গুলশানের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. সোহেল রানাকে প্রত্যাহার করে সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এসি সোহেল রানাকে প্রত্যাহার করে ডিএমপি সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে গুলশান-২ নম্বর এলাকায় সেনাবাহিনীর মেজর রিয়াজের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয় গুলশান জোনের এসি সোহেল রানার। একপর্যায়ে মেজরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। এ সময় তার পরিচয় দেওয়ার পরও এসির নির্দেশে তাকে গুলশান থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
তবে এ ঘটনায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এখনও আনুষ্ঠানিক কোনও কিছু জানানো হয়নি।
এদিকে গুলশানে মেজরের সঙ্গে পুলিশের বাগবিতণ্ডার ঘটনার দুটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাতে গুলশানে মেজর রিয়াজের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হচ্ছে গুলশান থানার এসি সোহেলসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যের। মেজরের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যরা ছিলেন। একপর্যায়ে মেজর রিয়াজকে তিরস্কার ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন পুলিশ সদস্যরা। এ সময় মেজর রিয়াজ তার পরিচয় দেওযার চেষ্টা করেন।
এ সময় এসিকেও বলতে শোনা যায়, ‘আমি কনস্টেবল না আমি এসি, গুলশান জোনের এসি।’
তিনি মেজরের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তোলেন। পরে মেজরকে গুলশান থানায় নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ এরপর সেনাবাহিনীর সদস্যরা থানায় গিয়ে মেজর রিয়াজকে নিয়ে আসেন।
এ ঘটনার পর অন্য আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তায় মেজরের সঙ্গে উত্তেজিত আচরণ ও তাকে থানায় নিয়ে আসার কারণে এসি সোহেল রানা মেজরের কাছে হাতজোড় করে ও পা ধরে ক্ষমা চাইছেন।
[ad_2]
Source link