[ad_1]
২. টক্সিক মাল্টিনডিউলার গয়টার: এ ক্ষেত্রেও প্রথম চিকিৎসা অস্ত্রোপচার নয়। মুখে খাওয়ার ওষুধ এবং রেডিও আয়োডিন থেরাপি রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে অস্ত্রোপচার করা হয়।
৩. ক্যানসার নয়, এমন কোনো টিউমার কিন্তু আকার এত বড় যে শ্বাসনালি বা খাদ্যনালিতে চাপ প্রয়োগ করছে, সেগুলো ফেলে দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
৪. ফলিকুলার অ্যাডেনোমা অ-ক্যানসারযুক্ত টিউমার হলেও ক্যানসার শনাক্তকারী পরীক্ষার মাধ্যমে এর ক্যানসার ও সাধারণ টিউমারের মধ্যে পার্থক্য করা যায় না। সে জন্য এ ধরনের টিউমার অস্ত্রোপচার করে ফেলে দেওয়াই শ্রেয়।
৫. থাইরয়েডের সাধারণ কোনো টিউমার বা নডিউলও যদি হঠাৎ খুব দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে, তাহলে অস্ত্রোপচার করে ফেলাই শ্রেয়।
৬. ওপরের কারণগুলোর পাশাপাশি বাহ্যিক সৌন্দর্য বিবেচনায় টিউমারের কারণে রোগী বিব্রত বোধ করলে অস্ত্রোপচার করা হয়ে থাকে।
ক্যানসার ব্যতীত বেশির ভাগ অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রেই পুরো থাইরয়েড গ্রন্থি ফেলতে হয় না। শুধু টিউমার ফেলা হয়। এসব রোগীর অস্ত্রোপচার–পরবর্তী জীবনে থাইরয়েডের ওষুধ খাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।
[ad_2]
Source link