অস্ট্রেলিয়ার কিউআইএমআর বার্গহোফার মেডিকেল রিসার্চ ইনস্টিটিউট, কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিডিডিআরবি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) বিজ্ঞানীরা এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
এ গবেষণাটি সম্প্রতি জার্নাল দ্য নেচারের সায়েন্টিফিক রিপোর্টসে প্রকাশিত হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
উলবাকিয়া মশার উপকারিতা বর্ণনা করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি এডিস মশায় ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করে। একই সঙ্গে মানুষ বা পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে না।
বিজ্ঞপ্তিতে আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ড. মোহাম্মদ শফিউল আলমকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘পরিবেশে মশা ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ থাকতে পারে; কিন্তু এগুলো জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত নয়। এগুলো হলো ভালো মশা, যাদের দেহে থাকে প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়া।’