যুক্তরাজ্যের রেভিনিউ অ্যান্ড কাস্টমস (এফডিসিএ), ফিন্যান্সিয়াল কন্ডাক্ট অথরিটি (এসআরএ) ও সলিসিটর্স রেগুলেশন অথরিটিকে (এসআরএ) এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। ফিল ব্রিকেল এই তিন সংস্থার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, এসব সম্পত্তি কেনাবেচার সময় আইনি প্রতিষ্ঠান ও ঋণদাতারা আইনগত বাধ্যবাধকতা মেনে চলছে কি না, তা নিশ্চিত করা হোক।
তাঁর ভাষ্য, যুক্তরাজ্য যে বিশ্বের দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমের রাজধানী হিসেবে লন্ডনকে গড়ে তুলতে চায়, তা প্রমাণ করতে হলে এ ধরনের অভিযোগে দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে হবে। সবিস্তারে তদন্ত করতে হবে।
এর আগে লন্ডনে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যে সম্পদ আছে, তা বাংলাদেশকে অবশ্যই ফিরিয়ে দেওয়া দরকার বলে মত দেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি আপসানা বেগম। সেই সঙ্গে এ বিষয়ে তদন্ত ও সম্পদ জব্দ করতে দেশটির ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা জানতে চান দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এই এমপি।